Ad

New Update

করোনা নারী যোদ্ধা কল্পনা।


ডাক্তার-নার্স-মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, সেনাবাহিনী, পুলিশ প্রশাসন সহ স্বাস্থ্য বিভাগের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী। এর ব্যতিক্রম নয় পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলা। প্রতিনিয়ত উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন এবং স্বাস্থ্য বিভাগের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন এই করোনার বিরুদ্ধে। শ্রদ্ধা জানাই তাঁদের
পৃথিবী আজ এক যুদ্ধের মুখোমুখি। প্রতিপক্ষ হলো করোনা ভাইরাস। শক্তিশালী এই প্রতিপক্ষের সাথে লড়ে যাচ্ছেন সমস্ত মানবকূল। লড়ে যাচ্ছেন প্রতিটি দেশের সরকার প্রধান সহ সবাই, রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রাতিষ্ঠানিক শক্তি। ।
সবার প্রশ্ন জাগে করোনা ভাইরাস রোগে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় কীভাবে? কিংবা কে সম্ভাব্য রোগীর কাছে গিয়ে স্যাম্পল সংগ্রহ করে? (যেখানে একজন ব্যক্তির কাছ থেকে অন্য ব্যক্তিকে ৩ ফুট দূরে থাকতে বলা হয়।) যিনি স্যাম্পল সংগ্রহ না করলে দেশবাসী জানতেই পারতো না দেশে কোনো রোগী আছে কিনা! কিংবা অনুমানের ভিত্তিতে আমরা অনেককেই রোগী ভেবে বিভ্রান্ত হতাম।
হ্যাঁ, ছবিতে দেখা যাচ্ছে খুব কাছে গিয়ে যে মানুষটি সম্ভাব্য রোগীর মুখ এবং নাকের ভিতর থেকে সোয়াব নিচ্ছেন অত্যন্ত ঝুঁকির মধ্যে থেকে তিনি হলেন শ্রদ্ধেয়া কল্পনা দিদি। এই সময়ের সাহসী করোনা যোদ্ধা। যার পুরোনাম কল্পনা কীর্ত্তনীয়া,বাড়ি শান্তিহার নেসারাবাদ ,পিরোজপুর ! করমরত আছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাবরেটরি মেডিসিন), মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, মঠবাড়িয়া, পিরোজপুর। স্যালুট তোমায় হে সম্মুখ!

No comments

Thanks for your comments .